Skip to main content

ব্জ্রপাতে করনীয়...শেয়ার করে পড়ুন।

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দেশে বজ্রপাত আঘাতের হার দিনে দিনে বাড়ছে।সে সাথে বাড়ছে বজ্রপাতের আঘাতে মানুষের মৃত্যু বা আহতের সংখ্যা।এক্টু সচেতন না হলে আপনিও এই দূর্ঘটনায় পরতে পারেন।তাই আসুন আজ জেনে নেই ব্জ্রপাতের সময় কি কি করতে হয়।তাই এই ব্লগটি নিজে মন দিয়ে পড়ুন।পরিবারকে সতর্ক করুন।শেয়ার করে অন্যকেও সতর্ক করুন।

  • বজ্রপাতের সময় বাসায় অবস্থান করুন।বেশি প্রয়োজন না হলে বাসা থেকে বের হবেন না।
  • উচু গাছপালা,বৈদ্যুতিক খুটি- বিদ্যুৎ সংযুক্ত তার বা বিদ্যুৎ পরিবাহিত এমন যন্ত্র থেকে নিজেকে দূরে রাখুন।এবং বজ্রপাতের সময় বাসায় ফ্লাক লাগানো থাকলে তা অতি সত্তর খুলে ফেলুন।
  • কোনো খোলা মাঠে বা বড় বিল্ডিং এর ছাদে অবস্থান করা যাবেনা।অতি সত্তর নিরাপদ স্থানে চলে যেতে হবে।যেখানে মাথার উপর কোন কংক্রিটের ছাদ আছে তার নিচে আশ্রয় গ্রহন করতে হবে।
  • অনেক কে দেখা যায় বৃষ্টির সময় খোলা মাঠে খেলতে।যখন বজ্রপাতের আশংকা আছে তখন খোলা মাঠে খেলাধুলা করা একেবারে নিষিদ্ধ।
  • বজ্রপাতের সময় ক্ষেতে ফসল উঠানো থেকে বিরত থাকুন।
  • ব্জ্রপাতের সময় টিভি,ফ্রিজ কম্পিউটার বন্ধ করে রাখুন।মোবাইলে কথা বলা থেকে যথা সম্ভব বিরত থাকুন।
  • বিদ্যুতের খুটি বা টাওয়ার থেকে দূরে থাকুন।
  • সর্বোপরি বজ্রপাত ৩০-৪০ মিনিট স্থায়ি হয়।এ সময় একটু সাবধানতাই পারে অনেক জীবন বাচাতে।আবার এক্টুখানি অসাবধানতা আনতে পারে অনেক বড় বিপদ।তাই যথা সম্ভব সাবধানতা অবলম্বন করুন।
  • বজ্রপাতের সময় এই দোয়াটি পাঠ করুন," লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুন্তু মিনায যোয়ালিমিন"।
  • বিপদ কেটে গেলে মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করুন।

                                    সবাইকে সচেতন করতে এই ব্লগটি এখনই শেয়ার করুন।

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

বাংলাদেশের গর্ব নতুন আজহারী আব্দুল মোস্তফা রাহিম

বিশ্বের  সবচেয়ে  প্রাচীন  ইসলামিক  বিশ্ববিদ্যালয়  থেকে  গ্রেজুয়েশন  শেষ  করে  দেশে  ফিরে  ইসলাম  প্রচার  করছেন  আল্লামা  বাকী  বিল্লাহ  রহঃ  এর  বড়  সাহেবজাদা  আব্দুল  মোস্তফা  রাহিম   আল আজহারী। জন্ম :  ১৫  সেপ্টেমবর   ১৯৯১ ইং। বাবা :  আল্লামা  বাকী  বিল্লাহ  রহঃ । পড়ালেখা :  জামেয়া  গাউছিয়া  তৈয়্যবিয়া  তাহেরিয়া   মাদ্রাসা , জামেয়া  আহমাদিয়া  সুন্নিয়া , কাদেরিয়া  তৈয়্যবিয়া  আলিয়া কামিল   মাদ্রাসা ,  আল আজহার  বিশ্ববিদ্যালয়। দ্বীনি খেদমত :  বাংলাদেশের   প্রায়   সব  যায়গায়  উনার  পরিচিতি  বিস্তৃত।ওয়াজ  মাহফিলের  মাধ্যমে  ইসলামের  আলোচনা  দেশ বিদেশে  করে থাকেন।এ ছাড়াও  বিজয়  টিভি  এর  নিয়মিত  আলোচক এবং ঢাকার  হাবিবিয়া  মসজিদের ...

নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও ইসলামের কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস দেখুন

           নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও ইসলামের কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিস দেখুন                                                                            নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চুল মুবারাক                                                                                          হাজরে আসওয়াদ                                                               ...

বাংলাদেশে জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদুন্নবী পালনের ইতিহাস

                বাংলাদেশে জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদুন্নবী  পালনের ইতিহাস নবিজির আগমনে খুশী উদযাপন করতে জশনে জুলুস বা আনন্দ মিছিল বাংলাদেশে প্রথম পালিত হয় ১৩৯৪ হিজরী মোতাবেক ১৯৭৪ সালে। আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি আওলাদে রাসূল আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তৈয়্যব শাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তরিকত এর সংগঠন আঞ্জুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া কে জশনে জুলুস বের করতে নির্দেশ প্রদান করেন। প্রথম জুলুসটি বের হয় চট্টগ্রাম থেকে ১৯৭৪ সালে। পরবর্তীতে ১৯৭৬ সালে তৈয়্যব শাহ রহ নিজে জুলুসে নেতৃত্ব প্রদান করেন। প্রথম দিকে কিছু মানুষ এর বিরোধীতা করলেও পরবর্তীতে সকল হক্ব পন্থী দরবার মেনে নেয়।তারা তাদের নেতৃত্বে নিজ নিজ এলাকা থেকে জুলুস বের করে। বর্তমানে জশনে জুলুস দেশের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসবের মাঝে একটি। একটি বেসরকারী সংস্থার গবেষণা অনুযায়ী ১২ রবিউল আওয়াল এ দেশের প্রায় ৫ কোটি মানুষ বিভিন্ন প্রান্তে জশনে জুলুসে অংশ নিয়ে থাকে। জশনে জুলুস বিশ্বের সর্ববৃহৎ জশনে জুলুস পালন হয়ে থাকে বাংলাদে...